শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি সপ্তাহে কত দিন?
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি সপ্তাহে কত দিন? শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি সপ্তাহে দুই দিন: মন্ত্রিসভা:- আজ মন্ত্রিসভার একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর ঘোষণা প্রদান করা হয়। দেশের সার্বিক পরিস্থিতি
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি সপ্তাহে দুই দিন: মন্ত্রিসভা
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি সপ্তাহে দুই দিন: মন্ত্রিসভা:- আজ মন্ত্রিসভার একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর ঘোষণা প্রদান করা হয়। দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আজ মন্ত্রিসভায় একটি বিশেষ বৈঠক এর আয়োজন করা হয়। যেখানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ মন্ত্রিসভার বিশেষ কিছু মন্ত্রীবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সেখানে সরকারি দপ্তরের জন্য বিশেষ কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ছিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা।
বর্ণিত বৈঠকে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর ছুটি একদিনের বিপরীতে দুইদিন করার প্রস্তাব প্রেরণ করেন। সেখানে অধিকাংশ মন্ত্রীবর্গ প্রস্তাবটি তে সম্মতি প্রকাশ করেন।
বর্তমান বাংলাদেশে জ্বালানি সংকটের পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। জ্বালানি সংকটে পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বৃদ্ধি করার জন্য। আজকের এই মন্ত্রী পরিষদের বৈঠকটি আয়োজন করা হয়। মন্ত্রী পরিষদে আজকের বৈঠকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ। আরো বিশেষ কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। আজকের মন্ত্রিসভার বৈঠকে মন্ত্রীগণ দেশের জ্বালানি সংকট নিরসনের জন্য বিশেষ কিছু সিদ্ধান্তে উপনীত হন। যার মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো সিদ্ধান্তটি একটি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে মন্ত্রী পরিষদের মন্ত্রীগণ মনে করেছেন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর ঘোষণায় মন্ত্রীসভা
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর ঘোষণায় মন্ত্রীসভা:- দেশের জ্বালানি খাতের ব্যয় দিন দিন বেড়েই চলেছে। যার জন্য আজকে জরুরি ভিত্তিতে একটি মন্ত্রিসভার বৈঠক আয়োজন করা হয়। যেখানে জ্বালানি সাশ্রয়ের বিষয়ে মন্ত্রীদের নিজেদের পরিকল্পনার কথা জানতে চাওয়া হয়। সেখানে দেশের গণশিক্ষামন্ত্রী অর্থাৎ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী ডক্টর দীপু মনি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর জন্য একদিনের ছুটির বিপরীতে দুই দিন ছুটি ঘোষণা করার প্রস্তাব তুলে ধরেন। যেখানে মন্ত্রিসভায় উপস্থিত প্রধানমন্ত্রীসহ বেশ কিছু মন্ত্রীবর্গ সম্মতি প্রকাশ করে।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ আরো বেশ কিছু সরকারি বেসরকারি দপ্তর নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যেমন সোমবার হতে সারাদেশে ব্যাংক সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এর পরবর্তী সময়ে ব্যাংক বন্ধ রাখতে হবে। মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক সমাপ্তি ঘোষণার পর। মন্ত্রী পরিষদ সচিব এ সকল তথ্য সাংবাদিকদের সামনে নিশ্চিত করেন। তিনি জানান আজ সোমবারে একটি জরুরী বৈঠকে মন্ত্রিসভা হতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যে সারা দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামী দিন থেকে সপ্তাহে দুই দিন বন্ধ থাকবে। এবং এতে সকল মন্ত্রীগণ সম্মতি প্রকাশ করেন। যার জন্য আগামী সোমবারের পরবর্তী হতে এ সিদ্ধান্তটি সারাদেশে প্রেরণ করা হবে। এবং সিদ্ধান্তটি মেনে চলা হবে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বৃদ্ধি করার কারণ:- শিক্ষা মন্ত্রী
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বৃদ্ধি করার কারণ:- শিক্ষা মন্ত্রী আপনার অনেকেই ইতিপূর্বে জেনেছেন যে। আমাদের দেশে অর্থাৎ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে সারাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বৃদ্ধি করা হয়েছে। আমাদের দেশে সাধারণত শুক্রবারকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য সরকারি ছুটি হিসেবে অভিহিত করা হয়। তবে এবার থেকে শুক্রবারের পাশাপাশি আরও একদিন ছুটি ঘোষণা করা হচ্ছে। তবে শুক্রবারের সাথে আর কোন দিন ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে সেটা এখনো পরিষ্কারভাবে বলা হয়নি। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী এ বিষয়ে এখনো কোনো সুরাহা করেননি। তবে আজকের মন্ত্রী পরিষদের বৈঠকে এটা নিশ্চিত হয়েছে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হচ্ছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর কারণ হিসেবে আমরা সাধারণত বলতে পারি যে। সারাদেশে যতগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে সবগুলোতে যে হারে বিদ্যুৎ অপচয় করা হয়। সে হারে বিদ্যুৎ যদি না অপচয় করা হয়ে থাকে। তবে দেশের বিদ্যুৎ অনেক স্বাস্থ্য করা সম্ভব। আর তাই আজকেই মন্ত্রী পরিষদ হতে একটি জরুরী মিটিং করা হয়। যেটি ভার্চুয়ালি সম্পন্ন করা হয়। বর্তমান বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের ব্যয়টি বেড়েই চলেছে। যাতে সরকারের এই ব্যয়টি পুষিয়ে তোলা অনেকটাই কঠিন হয়ে পড়েছে। যার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর বিশেষ কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সরকার বাধ্য হচ্ছে।
আবারও বাড়লো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি:- মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত
আবারও বাড়লো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি:- মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত কিছুদিন পূর্বেই আমাদের আশেপাশে গুঞ্জন সরে যায়। যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হচ্ছে। তবে আজ এটির একটি সূরাহা হয়েছে। যা মন্ত্রী পরিষদের বৈঠকের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। মন্ত্রী পরিষদের বৈঠকে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। যা হলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বৃদ্ধি করার ঘোষণা। আজকে মন্ত্রী পরিষদের একটি বিশেষ বৈঠকে উপস্থিত মন্ত্রীদের সামনে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি একদিনের স্থলে দুইদিন করার জন্য সকল মন্ত্রীদের সামনে। যেখানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। সেখানে তার প্রস্তাবটি তুলে ধরেন। এবং সে প্রস্তাবটি গৃহীত হয় যার জন্য সারা দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একদিনের স্থলে দুইদিন করে ছুটি ঘোষণা করা হয়।